সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

মেয়েদের সাইকোলজিঃ

 মেয়েদের সাইকোলজিঃ



১)একটি জরিপ প্রতিবেদনে আসে ৭০% নারীরা তাদের পেইন প্রকাশ করার মাধ্যম হিসাবে নিরবতাকে বেছে নেয়।

২)মেয়েরা ছেলেদের তুলনায় কারো ইমোশন বেশি বুঝতে ও পড়তে পাড়ে। 

৩)যখন কোনো নারী আপনাকে তার লাইফের সমস্যার কথা শেয়ার করবে তার মানে এই না যে সে আপনাকে অভিযোগ করছে।একটা মেয়ে তখনি তার সমস্যা শেয়ার করবে যখন সে আপনাকে বিশ্বাস করে।

৪) পুরুষের তুলনায় নারীরা কারো ফেইস মনে রাখতে অনেক বেশী দক্ষ্য।

৫)নারীরা কোনো বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের সময় পুরুষের চেয়ে বেশি সময় নিয়ে গ্রহণ করে।কিন্তু যখন তারা একটা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ফেলে তারা সহজে এই সিদ্ধান্ত হতে পিছু হটে না। 

৬) নারী যখন কোনো একটা বিষয় সম্পর্কে কোনো পুরুষের কাছে সত্যতা যাচাই করে তখন এটা ভালো যে তাকে ঘটনার সত্যতা সম্পর্কে অবগত করা।কারন   ঘটনাটির সত্যতা সম্পর্কে আগে হতে জেনেই সে আপনাকে কুয়েশ্চন করছে।

৭)একটি প্রতিবেদনে এসেছে নারীরা পুরুষের তুলনায় মাল্টিটাস্কিনে এক্সপার্ট।অথ্যৎ তারা একি সাথে অনেক গুলো কাজ করতে পারদর্শী। 

৮) মেয়েরা খুব সহজেই একজন পুরুষের শরীরের অঙ্গ-ভঙ্গি দেখে সে (পুরুষটি) কি বলতে চাইছে বুঝে যেতে পাড়ে, কিন্তু একজন পুরুষ এটি সবসময়  পাড়ে না।

৯)মেয়েরা সবসময়  নিজেদের চাহিদাকে সরাসরি না বলে, ঘুড়িয়ে-ফিরিয়ে বলতে বেশি পছন্দ করে।

১০)মেয়েরা সেই সমস্ত ব্যক্তির সাথে বেশিক্ষণ চোখে চোখ রেখে কথা বলতে পাড়ে না, যাদের তারা পছন্দ করে।


( বিঃ দ্রঃ সকল ফ্যাক্ট গুলো একার সাথে মিলে যাবে এমন কোনো কারন নেই।  সাইকোলজিক্যাল ফ্যাক্টগুলো সাধারনত কিছু মানুষের ওপর পরিচালিত একটি গবেষণার ফলাফল, এক্ষেত্রে সেই গুটিকতক ব্যাক্তিদের আচরনের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা। যার ব্যাক্তিগত আচরণ তার নিজের মতো। ) 

মন্তব্যসমূহ

Popular post

নিকোলা টেসলাঃ ভুল সময়ে জন্ম নেয়া কিংবদন্তী।

  নিকোলা টেসলাঃ ভুল সময়ে জন্ম নেয়া কিংবদন্তী।  টেসলার জন্মকাহিনীঃ    কথিত আছে, টেসলার জন্ম হয় প্রচণ্ড ঝড় ও বজ্রপাতের রাতে। এরকম ঘটনাকে অশুভ সংকেত মনে করে সেই সময়ে ধাত্রী টেসলাকে ‘অন্ধকারের সন্তান’ (Child Of Darkness) বলেন। কিন্তু এতে টেসলার মা অপমানিত বোধ করে এর বিরোধিতা করে বলেন, টেসলা হবে ‘আলোর সন্তান’ (Child of Light); টেসলার মায়ের সেই ভবিষ্যৎ বানী যে কতটা কার্যকর ছিল তা নিশ্চয়ই আর বলার অপেক্ষা রাখে না !  টেসলার দূরদৃষ্টি এবং বেতার ইন্টারনেট : টেসলা তার সব চমৎকার উদ্ভাবনী চিন্তা বাস্তবে রূপান্তর করে যেতে পারেননি। তিনি ওয়্যারলেস পাওয়ার ট্রান্সমিশন নিয়ে বহু গবেষণা করেন। সেই ১৯০১ সালেই তিনি এসবের কথা চিন্তা করেন যার সুফল আমরা এখন ভোগ করছি। তিনি রেডিও জ্যোতির্বিদ্যার ক্ষেত্রে ‘ডেথ-রে’ (death-ray) নামক একটা কণার কথা চিন্তা করেন যার বাস্তব কোন রূপ তিনি দিয়ে যেতে পারেননি। টেসলার জাদুকরী স্মরণশক্তি : বিজ্ঞানী টেসলার স্মরণশক্তি এতটাই তীক্ষ্ণ ছিল যে তিনি একটা বই পড়লে তার প্রতিটি লাইন ও ছবি সহ বিশদভাবে মনে করতে পারতেন । তার প্রখর কল্পনা শক্তির কারণে ছোটবেলায় প্রায়ই ভয়ংকর দুঃস্বপ্ন দেখতেন। প